
বিশেষ ক্ষমতা আইনে মডেল মেঘনা আলমের আটকাদেশ কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে রোববার বিচারপতি রাজিক আল জলিল ও বিচারপতি তামান্না রহমান খালিদির হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এদিন মেঘনা আলমের আটকাদেশ চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করেন তার বাবা। পরে ব্যারিস্টার সারা হোসেন তা শুনানি করেন।
আটকের আগে তিনি ফেসবুক লাইভে এসে বাসার ‘দরজা ভেঙে পুলিশ পরিচয়ধারীরা’ ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। তাকে আটক করার পরপরই লাইভটি বন্ধ হয়ে যায়। ১২ মিনিটের বেশি সময় ধরে চলা ওই লাইভ এরপর তার আইডি থেকে ডিলিট হয়ে যায়। তবে এর আগেই ফেসবুকে তা ছড়িয়ে পড়ে।
এছাড়া তাকে যে প্রক্রিয়ায় বাসা থেকে তুলে নেয়া হয়েছে সেটি এবং তাকে কেন মুক্তির নির্দেশ দেয়া হবে না তাও রুলে জানতে চাওয়া হয়েছে।
পরে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে সাবেক এই মিস আর্থ বাংলাদেশকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে উপস্থাপন করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। ডিবির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মহানগর হাকিম মো. সেফাতুল্লাহ বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনাকে ৩০ দিন কারাগারে আটক রাখার আদেশ দেন।
নিউজ টুডে, ঢাকা
সাবস্ক্রাইব করুন নিউজ টুডের ইউটিউব চ্যানেল: https://www.youtube.com/@NewsToday-bd